শোয়েব-আফ্রিদি… গ্রিন আর্মির হয়ে ব্যাট হাতে এশিয়া কাপে ঝড় তুলেছিলেন যাঁরা


এশিয়া কাপে এর আগে ২ বার মাত্র জিতেছে পাকিস্তান। ২০০০ ও ২০১২ সালে। এ বারের কাপযাত্রা বাবর আজমরা শুরু করবেন ২৮ অগস্ট। প্রথম ম্যাচেই প্রতিপক্ষ ভারত। এ বারের এশিয়া কাপের আগে ফিরে দেখা, গ্রিন আর্মির হয়ে শোয়েব থেকে আফ্রিদি যাঁদের ব্যাটে উঠেছিল ঝড়…


Aug 27, 2022 | 8:45 AM

| Edited By: Sanghamitra Chakraborty

Aug 27, 2022 | 8:45 AM




এশিয়া কাপে এর আগে ২ বার মাত্র জিতেছে পাকিস্তান। ২০০০ ও ২০১২ সালে। এ বারের কাপযাত্রা বাবর আজমরা শুরু করবেন ২৮ অগস্ট। প্রথম ম্যাচেই প্রতিপক্ষ ভারত। এ বারের এশিয়া কাপের আগে ফিরে দেখা, গ্রিন আর্মির হয়ে শোয়েব থেকে আফ্রিদি যাঁদের ব্যাটে উঠেছিল ঝড়... (ছবি-টুইটার)

এশিয়া কাপে এর আগে ২ বার মাত্র জিতেছে পাকিস্তান। ২০০০ ও ২০১২ সালে। এ বারের কাপযাত্রা বাবর আজমরা শুরু করবেন ২৮ অগস্ট। প্রথম ম্যাচেই প্রতিপক্ষ ভারত। এ বারের এশিয়া কাপের আগে ফিরে দেখা, গ্রিন আর্মির হয়ে শোয়েব থেকে আফ্রিদি যাঁদের ব্যাটে উঠেছিল ঝড়… (ছবি-টুইটার)

এশিয়া কাপে পাকিস্তানের হয়ে সব থেকে বেশি রান করেছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক শোয়েব মালিক। ২০০০-২০১৮ অবধি এশিয়া কাপে মোট ২১টি ম্যাচে খেলেছেন শোয়েব। তাতে প্রাপ্তি ৯০৭ রান। সর্বাধিক ১৪৩ রান। ৩টি সেঞ্চুরি ও ৪টি হাফসেঞ্চুরিও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। (ছবি-টুইটার)

এশিয়া কাপে পাকিস্তানের হয়ে সব থেকে বেশি রান করেছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক শোয়েব মালিক। ২০০০-২০১৮ অবধি এশিয়া কাপে মোট ২১টি ম্যাচে খেলেছেন শোয়েব। তাতে প্রাপ্তি ৯০৭ রান। সর্বাধিক ১৪৩ রান। ৩টি সেঞ্চুরি ও ৪টি হাফসেঞ্চুরিও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। (ছবি-টুইটার)

এই তালিকায় শোয়েব মালিকের পরই রয়েছেন উমর আকমল। তিনি এশিয়া কাপে ১৬টি ম্যাচে খেলেছেন। ব্যাট হাতে প্রাপ্তি ৬১৫ রান। সর্বাধিক তিনি করেছেন ১০২* রান। তাঁর ব্যাটে এসেছে ১টি শতরান ও ৫টি অর্ধশতরান। (ছবি-টুইটার)

এই তালিকায় শোয়েব মালিকের পরই রয়েছেন উমর আকমল। তিনি এশিয়া কাপে ১৬টি ম্যাচে খেলেছেন। ব্যাট হাতে প্রাপ্তি ৬১৫ রান। সর্বাধিক তিনি করেছেন ১০২* রান। তাঁর ব্যাটে এসেছে ১টি শতরান ও ৫টি অর্ধশতরান। (ছবি-টুইটার)

শোয়েব মালিক, উমর আকমলের পরই এই তালিকায় ছিলেন ইনজামাম উল হক। তিনি ১৯৯৫-২০০৪ সালের মধ্যে এশিয়া কাপের ১৫ টি ম্যাচে খেলেছিলেন। তাতে করেছিলেন ৫৯১ রান। সর্বাধিক ৮৮ রান। ইনজির ব্য়াটে এসেছিল ৬টি হাফসেঞ্চুরিও। (ছবি-টুইটার)

শোয়েব মালিক, উমর আকমলের পরই এই তালিকায় ছিলেন ইনজামাম উল হক। তিনি ১৯৯৫-২০০৪ সালের মধ্যে এশিয়া কাপের ১৫ টি ম্যাচে খেলেছিলেন। তাতে করেছিলেন ৫৯১ রান। সর্বাধিক ৮৮ রান। ইনজির ব্য়াটে এসেছিল ৬টি হাফসেঞ্চুরিও। (ছবি-টুইটার)

এই তালিকায় চার নম্বরে রয়েছেন  ইউনুস খান। ২০০৪-২০১২ সাল অবধি ১৪টি ম্যাচে খেলেছিলেন ইউনুস। সেই ১৪টি এশিয়া কাপের ম্যাচে তিনি করেছিলেন ৫৪৬ রান। সর্বাধিক ১৪৪ রান। রয়েছে ২টি সেঞ্চুরি ও ৩টি হাফসেঞ্চুরি। (ছবি-টুইটার)

এই তালিকায় চার নম্বরে রয়েছেন ইউনুস খান। ২০০৪-২০১২ সাল অবধি ১৪টি ম্যাচে খেলেছিলেন ইউনুস। সেই ১৪টি এশিয়া কাপের ম্যাচে তিনি করেছিলেন ৫৪৬ রান। সর্বাধিক ১৪৪ রান। রয়েছে ২টি সেঞ্চুরি ও ৩টি হাফসেঞ্চুরি। (ছবি-টুইটার)

এশিয়া কাপে পাকিস্তানের হয়ে সব চেয়ে বেশি রান করা ব্য়াটারদের তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছেন শাহিদ আফ্রিদি। ১৯৯৭-২০১৬ সাল অবধি এশিয়া কাপে ২৭টি ম্যাচে খেলেছিলেন আফ্রিদি। করেছিলেন মোট ৫৩৪ রান। সর্বাধিক ১২৪ রান। আফ্রিদির ব্যাটে এশিয়া কাপে এসেছিল ২টি সেঞ্চুরি ও ১টি হাফসেঞ্চুরি। (ছবি-টুইটার)

এশিয়া কাপে পাকিস্তানের হয়ে সব চেয়ে বেশি রান করা ব্য়াটারদের তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছেন শাহিদ আফ্রিদি। ১৯৯৭-২০১৬ সাল অবধি এশিয়া কাপে ২৭টি ম্যাচে খেলেছিলেন আফ্রিদি। করেছিলেন মোট ৫৩৪ রান। সর্বাধিক ১২৪ রান। আফ্রিদির ব্যাটে এশিয়া কাপে এসেছিল ২টি সেঞ্চুরি ও ১টি হাফসেঞ্চুরি। (ছবি-টুইটার)






Most Read Stories


Leave a Reply