Arsene Wenger: ভারতীয় ফুটবলে আর্সেনালের প্রাক্তন কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারের ভূমিকা দেখা যাবে। সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার ‘ভিশন ২০৪৭’ এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, জাতীয় দলের ম্যাচের সংখ্যা বাড়ানো। প্রতি মরসুমে ফুটবলাররা যাতে সব মিলিয়ে অন্তত ৫৫টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পান, সে দিকে নজর দিতে চায় ফেডারেশন।
Image Credit source: AIFF
নয়াদিল্লি : সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের সভা ছিল হল এ দিন। ভারতীয় ফুটবলের পরবর্তী রূপরেখা তৈরি নিয়ে বিশেষ সভা। আর এই সভাতেই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। ভারতীয় ফুটবলে আর্সেনালের প্রাক্তন কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারের ভূমিকা দেখা যাবে। এমনটাই জানানো হয়েছে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের তরফে। আর্সেনালের প্রাক্তন কোচ এখন ফিফার গ্লোবাল ফুটবল ডেভেলোপমেন্টের প্রধান। ভারতীয় ফুটবলেও তৃণমূল স্তরে ভূমিকা নিতে দেখা যাবে। কাতার বিশ্বকাপে গিয়েছিলেন এআইএফএফ-এর প্রেসিডেন্ট কল্যাণ চৌবে। ফিফা এবং এএফসির বিভিন্ন প্রতিনিধিদের পাশাপাশি আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গেও কথা বলেন এআইএফএফ প্রেসিডেন্ট। এ দিনের সভার পর কল্য়াণ চৌবে আরও যা জানালেন, তুলে ধরল TV9Bangla।
সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভার পর প্রেসিডেন্ট কল্য়াণ চৌবে বলেন, ‘ফিফার ফুটবল ডেভেলোপমেন্ট টিমের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আর্সেন ওয়েঙ্গার ফিফা টাস্ক ফোর্সের প্রধান। ফিফা আমাদের ফুটবলের উন্নতিতে সহযোগিতা করবেন। ওয়েঙ্গারের টিমে আরও যাঁরা কোচ রয়েছেন তারাও আসবেন আমাদের সহযোগিতা করতে।’ ভারতীয় ফুটবলের রোডম্য়াপ ‘ভিশন ২০৪৭’ এর সূচনা হল এ দিন।
নতুন রোডম্য়াপের মাধ্য়মে স্বাধীনতার শতবর্ষে এশিয়ান ফুটবলের সেরা শক্তি হয়ে ওঠাই লক্ষ্য। সেই কথা মাথায় রেখেই সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের এই ‘ভিশন ২০৪৭’। ফিফা এবং এএফসির থেকেও সহযোগিতা নেবে ভারত। দেশের মাটিতে ফিফা এবং এএফসির বিভিন্ন টুর্নামেন্ট আয়োজনও লক্ষ্য় ভারতের। এআইএফএফ সভাপতি আরও জানান, তাদের লক্ষ্য ভারতীয় ফুটবলের সোনালি দিন ফেরানো। যেমনটা ১৫০, ১৯৬০’র দিকে ছিল। পুনরায় এশিয়ার সেরা শক্তি হওয়াই লক্ষ্য়।
সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার ‘ভিশন ২০৪৭’ এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, জাতীয় দলের ম্যাচের সংখ্যা বাড়ানো। প্রতি মরসুমে ফুটবলাররা যাতে সব মিলিয়ে অন্তত ৫৫টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পান, সে দিকে নজর দিতে চায় ফেডারেশন।