IND vs AUS, WTC Final 2023 : বিরাট কোহলি বর্তমানে লন্ডনের ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলছেন। চতুর্থ দিনের শেষে ৪৪ রানের অপরাজিত রয়েছেন কোহলি। আজ WTC ফাইনালের পঞ্চম তথা শেষ দিন।
Image Credit source: Twitter
লন্ডন : ভালো থাকার সিক্রেট কী? এই বিষয়টি ব্যক্তি বিশেষে আলাদা আলাদা হয়। সকলেই নিজের মতো করে ভালো থাকার চেষ্টা করেন। কর্মসূত্রে অনেক ব্যক্তি বাড়ির বাইরে থাকেন। তাঁদের কাছে বাড়ি ফেরা মানে একটা আলাদা আনন্দ। ক্রীড়াবিদরাও সারা বছরের বেশিরভাগ সময় বাড়ির বাইরে থাকেন। এক দেশ থেকে অন্য দেশে যান। এরপর যখন বাড়ি ফেরার পালা আসে, সেই সময় তাঁরা বিশেষ উত্তেজনা অনুভব করেন। এই তালিকায় রয়েছেন বিরাট কোহলিও (Virat Kohli)। বিশ্বের সেরা ক্রিকেটার কোহলিও বাড়ি ফিরলে ভীষণ খুশি হন। আর বাড়ি ফেরার সেই আনন্দের অনুভূতিটা কখনও বদলায়নি। বর্তমানে তিনি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে (WTC Final) ব্যস্ত। অজিরা ৪৪৪ রানের টার্গেট দিয়েছিল ভারতকে। আর একটা দিনের অপেক্ষা। আজ, রবিবার ভারত ২৮০ রান তুলতে পারলেই হবে বিশ্বের সেরা টেস্ট দল। তারপরই ক্রিকেটারদের বাড়ি ফেরার পালা। এই পরিস্থিতিতে কোহলি নিজের জীবনের হ্যাপিনেসের সিক্রেট সকলের সামনে তুলে ধরেছেন। বিস্তারিত রইল TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।
WTC ফাইনালের সম্প্রচারকারী চ্যানেলে এক শো-তে বিরাট জানান, তাঁর খুশি থাকার সিক্রেট কী। কোহলি বলেন, ‘আমি সব সময় চাইতাম ভারতের হয়ে ক্রিকেট খেলব। এবং সেই সুযোগটা পেলে নিজের সেরাটা নিংড়ে দেব। আর কোনও কিছুই হঠাৎ করে হয় না। আত্মবিশ্বাস ছিল, তাই ধাপে ধাপে উপরে উঠেছি।’
🎦 | Here’s @imVkohli‘s discussing his journey of self-belief, his mother & much more at @StayWrogn Lessons with Virat Kohli! 😍
Tune-in to the ‘Lunch Show’ on #WTCFinalOnStar
Today | 5 PM onwards | Star Sports Network & Disney+ Hotstar#BelieveInBlue #UltimateTest #Cricket pic.twitter.com/MSzWWV2SHM— Star Sports (@StarSportsIndia) June 10, 2023
বিরাটের খুশি থাকার রহস্য তাঁর মায়ের সঙ্গে জড়িয়ে। তিনি বলেন, ‘বরাবর এটা হয়, যখন আমি বাড়ি ফিরি সেই অনুভূতিটা আমার কাছে সবচেয়ে সেরা। এমনটা কখনও হয় না যে কোনও ম্যাচের ফলাফল কেমন হল তার প্রভাব পড়ছে। বা দিনটা যদি খারাপ কাটে তার প্রভাবও পড়ছে। আসলে আমি সব সময় অনুভব করেছি আমার মায়ের যত্ন নেওয়া আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আজও সেটা আমার কাছে একই রয়েছে। মাকে খুশি করতে পারলে আমিও খুশি হই।’