ধরমশালা:পাঁচে পাঁচ! আপাতত সব পরীক্ষায় পাশ করে ক’দিনের ছুটিতে রোহিত শর্মারা। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে রবিবার ফের যুদ্ধে নামবে মেন ইন ব্লু। তার মাঝে কটা দিন ব্য়াট-বলের বৃত্ত থেকে ছুটি টিম ইন্ডিয়ার। মন ও শরীরকে চাঙ্গা করে ফের লড়াইয়ে ফিরতে হবে বিরাটদের। তার আগে প্রকৃতির বুকে দলের কোচিং স্টাফদের নিয়ে খানিকটা সময় কাটিয়ে নিলেন রাহুল দ্রাবিড়। জমিয়ে চলল পর্বতারোহণ। কোথায়-কোথায় ঘুরলেন দ্রাবিড়রা? বিস্তারিত জেনে নিন TV9 Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
ছুটির একেবারে সদ্ব্য়বহার করলেন ভারতীয় দলের হেড কোচ। হিমাচলের অন্যতম সুন্দর জায়গা ত্রিউন্দে ঘুরে বেরালেন কোচিং স্টাফদের সঙ্গে। বুধবার, বিসিসিআইয়ের তরফে সামাজিক মাধ্যেম X-এ একটি ভিডিয়ো শেয়ার করা হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে সহযোগী স্টাফদেক সঙ্গে নিয়ে ট্রেকিংয়ে বেরিয়ে পড়েছেন দ্রাবিড়। দলের ব্যাটিং,বোলিং ও ফিল্ডিং কোচ থেকে শুরু করে সাপোর্ট স্টাফরা সঙ্গী হয়েছেন তাঁর। ইংল্য়ান্ডের মুখোমুখি হওয়ার আগে পাহাড়ের বুকে একটু নিঃশ্বাস নিতেই এই প্রয়াস। এই প্রসঙ্গে রাহুল দ্রাবিড় বলেন, “ত্রিউন্দ খুব সুন্দর জায়গা। মানতে হবে ট্রেক করা সত্যিই কঠিন। কিন্তু কষ্ট করে উপরে উঠে যে দৃশ্য়টা দেখায় যায় সেটা সত্যিই অপূর্ব। সাপোর্ট স্টাফদের কাছেও এটা দারুণ একটা মুহূর্ত।”
A day off for the squad is a day well spent in the hills for the support staff ????️
Dharamsala done ✅
???? Taking some positive vibes to Lucknow next #TeamIndia | #CWC23 | #MenInBlue | #INDvENG pic.twitter.com/g0drFKacT4
— BCCI (@BCCI) October 25, 2023
ভারতীয় ক্রিকেটারদের জন্য ইতিমধ্যেই একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বিসিসিআই। যেখানে বলা হয়েছে, ছুটিতে থাকলেও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে প্লেয়ারদের। কোনও রকম ট্রেকিং করা যাবে না। ক্রিকেটারদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেয় বোর্ড। তবে নিজে ঘুরে বেরালেও শিষ্যদের কথা ভোলেননি রাহুল। তাঁকে বলতে শোনা যায়, “দুর্ভাগ্যবসত দলকে এই সুন্দর জায়গায় নিয়ে আসতে পারলাম না। কিন্তু পাথরের মধ্য দিয়ে এখানে হাঁটতে হয়। তাই বিশ্বকাপের আগে ক্রিকেটারদের জন্য় এটা ঠিক হবে না। চোট পাওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে। তাই ওদের আনা গেল না। পরে সময় সুযোগ হলে নিশ্চই একসঙ্গে সবাই মিলে আসা যাবে এখানে।” বিরাটদের ব্যাটিং কোচ রাঠৌর বলেন, “শেষ আধ ঘণ্টা ওঠা সত্যি কঠিন ছিল। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছে যা দৃশ্য দেখলাম, তাতে মন ভরে গিয়েছে। এই দৃশ্য দেখার জন্য সব কিছুই করা যায়।”