একেবারেই যেন অপ্রত্যাশিত। অন্তত এ বারের ক্ষেত্রে তাই বলা যায়। ফিফার বর্ষসেরা পুরুষ ফুটবলারের পুরস্কার জিতলেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী অধিনায়ক নিজেও হয়তো প্রত্যাশা করেননি। হয়তো সে কারণেই লন্ডনে পুরস্কার নিতে উপস্থিত ছিলেন না তিনি। ফিফার বর্ষসেরার দৌড়ে ফেভারিট ছিলেন ম্যাঞ্চেস্টার সিটির গোলমেশিন আর্লিং হালান্ড। চোটের জন্য আপাতত মাঠের বাইরে ম্যান সিটির স্ট্রাইকার। অন্যদিকে, লিও মেসি ব্যস্ত প্রাক মরসুম প্রস্তুতিতে। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
এই নিয়ে তৃতীয় বার ফিফার বর্ষসেরার পুরস্কার জিতলেন লিও। টানা দ্বিতীয় বার। হালান্ডই যে ফেভারিট ছিলেন, এ কথা বুঝতে অসুবিধা হয় না। কার্যত টাইব্রেকার হয়েছে মেসি ও হালান্ডের মধ্যে। গত মরসুমে ৩৬টি গোল করে ইউরোপের গোল্ডেন বুট জিতেছেন হালান্ড। ম্যান সিটির ত্রিমুকুট জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে আর্লিং হালান্ডের। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে সেরার ফুটবলারের পুরস্কারও জিতেছেন।
পুরুষ ফুটবলারদের মধ্যে মাত্র চারজনই ফিফার এই বর্ষসেরা পুরস্কার জিতেছেন। এর মধ্যে লিও মেসি তিন বার। দু-বার করে জিতেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো, রবার্ট লেওয়ানডৌস্কি ও লুকা মড্রিচ। পুরুষদের ফুটবলে সেরা কোচের পুরস্কার জিতেছেন ম্যান সিটির পেপ গুয়ার্দিওলা। মহিলা ফুটবলে বর্ষসেরা হয়েছেন আইতানা বোনমাতি। ক্লাব ফুটবলে বার্সেলোনায় খেলেন তিনি। গত বছরই মেয়েদের বিশ্বকাপে প্রথম বার চ্যাম্পিয়নের স্বাদ পেয়েছে স্পেন। আর তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বোনমাতির।
Messi is crowned #TheBest! ????????????
Click here for more information. ➡️ https://t.co/niVRuFY4lP pic.twitter.com/krIyrtkexL
— FIFA World Cup (@FIFAWorldCup) January 15, 2024
ফিফার বর্ষসেরা গোলকিপারের পুরস্কার জিতেছেন ম্যান সিটির এডারসন। মেয়েদের ফুটবলে এই পুরস্কার জিতেছেন ইংল্যান্ডের মেরি ইয়ার্পস। ফিফার সেরা গোল পুস্কাস অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন ব্রাজিলের ক্লাব বোতাফোগোর গুইলেরমে মাদ্রুগা। বাইসাইকেল কিকে গোল করেছিলেন। সেটিকেই সেরা বেছে নেওয়া হয়েছে।