ক্রিকেটাররা ফিট থাকবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সারা বিশ্বে এমন অনেক ক্রিকেটার রয়েছেন, যাঁদের দেখলে ফিটনেসের কথা আর মাথাতেই আসবে না। সারা বিশ্ব একাধিক মোটা ও ভারী চেহারার ক্রিকেটার রয়েছেন। তেমন কয়েকজন ক্রিকেটারকে এক ঝলকে দেখে নিন।
রাহকিম কর্নওয়াল – ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার তাঁর বিশাল শরীরের কারণে বিরাট চর্চিত। রাহকিম কর্নওয়ালের (Rahkeem Cornwall) ওজন ১৪৫ কেজি। তাঁর উচ্চতা ৬ ফুট ৪ ইঞ্চি। ডান হাতি অফ স্পিনারকে ক্রিকেট বিশ্বে 'মাউন্টেন ম্যান' বলেও ডাকা হয়। দেশের হয়ে ১০টি টেস্টে খেলেছেন তিনি।
আজম খান – পাকিস্তানের ২৫ বছর বয়সী উইকেট কিপার ব্যাটার আজম খানকে (Azam Khan) নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বে চর্চা শুরু হয়েছে। প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার মইন খানের ছেলে তিনি। তাঁর ওজন ১১০ কেজি।
অর্জুন রনতুঙ্গা – শ্রীলঙ্কাকে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বানানো অধিনায়ক অর্জুন রনতুঙ্গাও (Arjuna Ranatunga) ভারী চেহারার ছিলেন। তিনি যখন লঙ্কান দলে খেলতেন, সেই সময় তাঁর ওজন প্রায় ১১৫ কেজি ছিল। দেশের হয়ে অর্জুন রনতুঙ্গা ৯৩টি টেস্ট এবং ২৬৯টি ওডিআই ম্যাচ খেলেছিলেন।
ইনজামাম উল হক – পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়র ইনজামাম উল হক (Inzamam-ul-Haq) যে সময় খেলতেন সেই সময় তাঁর ওজন ছিল প্রায় ১০০ কেজি। তিনি দেশের জার্সিতে ১২০টি টেস্টে, ৩৭৮টি ওডিআইতে এবং ১টি টি-২০তে খেলেছিলেন।
কলিন মিলবার্ন – ইংল্যান্ডের ব্যাটার কলিন মিলবার্ন (Colin Milburn) দেশের জার্সিতে ৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছিলেন। তিনি যখন ক্রিকেট খেলতেন, সেই সময় তাঁর ওজন ১১০ কেজির পাশাপাশি ছিল।
মার্ক জেমস কসগ্রোভ – অস্ট্রেলিয়ার টপ অর্ডারের ব্যাটার মার্ক জেমস কসগ্রোভ (Mark James Cosgrove) দেশের জার্সিতে ৩টি একদিনের ম্যাচ খেলেছিলেন। তাঁর ওজন প্রায় ১১০ কেজি। ওডিআইতে তাঁর সর্বাধিক রান ৭৪।
ডোয়াইন লেভারক – বারমুডার হয়ে খেলতেন ডোয়াইন লেভারক (Dwayne Leverock)। ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে বারমুডাকে যোগ্যতা অর্জনে সাহায্য করেছিলেন ডোয়াইন লেভারক। তাঁর ওজন প্রায় ১২৭ কেজি। দেশের হয়ে তিনি ২টি টি-২০ এবং ৩২টি ওডিআই ম্যাচ খেলেছিলেন।