ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে নতুন রেকর্ড। ২০১৩ সাল থেকে সর্বাধিক স্কোরের রেকর্ড ছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর দখলে। পুনে ওয়ারিয়র্সের বিরুদ্ধে ২৬৩ রান করেছিল আরসিবি। সেই ম্যাচে ক্রিস গেইল একাই করেছিলেন ১৭৫ রান। এ মরসুমে সেই রেকর্ড ভেঙেছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ঘরের মাঠে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে ২৭৭ রান করেছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। কেকেআর খুব কাছে ছিল সেই রেকর্ড ভাঙার। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে ২৭২ রান করেছিল কেকেআর। এ বার নিজেদের ছাপিয়ে নতুন রেকর্ড সানরাইজার্সের।
চিন্নাস্বামীতে মুখোমুখি হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এ বারের আইপিএলে সবচেয়ে বিধ্বংসী ব্যাটিং আক্রমণ সানরাইজার্সের। পঞ্জাবের বিরুদ্ধে মরসুমের প্রথম অ্যাওয়ে জয় পেয়েছিলেন প্যাট কামিন্সরা। সেখান থেকেই যেন বাড়তি আত্মবিশ্বাস কুড়িয়ে নিয়েছিলেন। চিন্নাস্বামীর মাঠ ছোট। তার উপর আরসিবির বোলিং লাইন আপ এ বার একেবারেই নির্বিষ। তাদের বিরুদ্ধে চার ছয়ের বন্যা প্রত্যাশিত ছিল। তবে এতটা হবে, এ যেন ভাবা যায়নি।
ট্রাভিস হেডের প্রথম আইপিএল সেঞ্চুরি। মাত্র ৩৯ বলে তিন অঙ্কে পৌঁছন হেড। অভিষেক শর্মা, হেনরিখ ক্লাসেনদের বিধ্বংসী ইনিংস। শেষ দিকে আব্দুল সামাদ, এইডেনের ক্যামিও ইনিংস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ২৮৭ রান সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। মাত্র ৩ উইকেট হারিয়েই এই স্কোর। আরসিবি বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে হতাশার পারফরম্যান্স রিস টপলির। তাঁর ইকোনমি ১৭! এ দিন যা পরিস্থিতি ছিল, একটা সময় মনে হয়েছিল, প্রথম ৩০০ স্কোরও হতে পারে আইপিএলে।