ISL Derby Live: দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে বাইরে সৌভিক, ডার্বিতে চাপে ইস্টবেঙ্গল


ব্রহ্মপুত্র তীরে আইএসএলের ফিরতি ডার্বি। বড় ম্যাচের ভেন্যু কলকাতা থেকে গুয়াহাটিতে চলে গেলেও সমর্থকের উন্মাদনা তুঙ্গে। লিগ টেবিলে অবশ্য দুদলের ছবিটা দুরকম। মোহনবাগান যেখানে লিগ শীর্ষে, সেখানে ইস্টবেঙ্গল পড়ে রয়েছে ১১তম স্থানে। তবে ময়দানের পুরনো প্রবাদ- বড় ম্যাচ সব সময় পঞ্চাশ-পঞ্চাশ।  ম্যাচের সব আপডেট পেতে নজর রাখুন সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটালে। 

৭৫ মিনিট- কামিংসের বদলে মাঠে প্রবেশ স্টুয়ার্টের। চোট সারিয়ে বহুদিন পর মাঠে ফিরলেন তিনি। স্টুয়ার্টের পাস থেকে কোলাসোর শট বাঁচান গিল। 

৬৯ মিনিট- ডেভিডের বদলে নামলেন মহেশ। 

৬৪ মিনিট- দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠের বাইরে সৌভিক চক্রবর্তী। এক গোলে পিছিয়ে থাকার সঙ্গে এখন ১০ জনেও খেলতে হবে ইস্টবেঙ্গলকে। কাউন্টার অ্যাটাকে ইস্টবেঙ্গলের অর্ধে ঢুকে পড়েন কোলাসো। শেষ প্লেয়ার হিসেবে তাঁকে ফাউল করেন সৌভিক। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। 

৬০ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়েছিলেন ম্যাকলারেন। কিন্তু তাঁর ক্রস ক্লিয়ার করে দেন ইউস্তেরা। 

৪৯ মিনিট- হলুদ কার্ড দেখলেন নিশু কুমার। কোলাসোকে বাধা দেওয়ার জন্য কার্ড দেখলেন লাল-হলুদ ডিফেন্ডার। 

শুরু দ্বিতীয়ার্ধ- ক্লেটনের শট অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট। 

প্রথমার্ধ শেষ- ম্যাকলারেনের দেড় মিনিটের গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে মোহনবাগান। পালটা লড়াই চালাচ্ছে ইস্টবেঙ্গলও। 

৪৫ মিনিট- ফের পেনাল্টির আবেদন ইস্টবেঙ্গলের। বক্সের মধ্যে আপুইয়ার বল হাতে লাগলেও নিশ্চিত পেনাল্টি দিলেন না রেফারি ভেঙ্কটেশ।

৩৯ মিনিট- আপুইয়াকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখলেন সৌভিক। খেলতে পারবেন না পরের ম্যাচ। 

৩৬ মিনিট- জিকসনের বাড়ানো বলে গোলের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিলেন ডেভিড। কিন্তু বিপদ হওয়ার আগেই সংগ্রহ করে নেন বিশাল। 

৩০ মিনিট- সমতা ফেরানোর জন্য মরিয়া ইস্টবেঙ্গল। টানা আক্রমণ করছে লাল-হলুদ বাহিনী। পিভি বিষ্ণুর দৌড় থামাতে গিয়ে হলুদ কার্ডও দেখলেন মোহনবাগানের আশিস রাই। 

২০ মিনিট- ফাঁকা গোলে বল ঠেলতে পারলেন না মনবীর সিং। বা বলা যায় অবিশ্বাস্য সেভ করলেন গিল। 

১৫ মিনিট- অলড্রেডের সঙ্গে ট্যাকেল ডেভিডের। পেনাল্টির আবেদন করে ইস্টবেঙ্গল। রেফারি কর্ণপাত করেননি। 

১১ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের গোলমুখে টানা আক্রমণ মোহনবাগানের। অল্পের জন্য হেড করতে পারলেন না মনবীর। অন্যদিকে লিস্টনের শট ইউস্তের গায়ে লেগে কর্নার হয়ে যায়। 

৬ মিনিট- গোলের সুযোগ এসেছিল ইস্টবেঙ্গলের সামনে। বিষ্ণু বক্সের মধ্যে সুযোগ তৈরি করলেও গোল করতে পারলেন না ক্লেটন। 

২ মিনিট- দেড় মিনিটের মধ্যেই এগিয়ে গেল মোহনবাগান। গোল করলেন ম্যাকলারেন। মাঝমাঠ আশিস রাইয়ের বাড়ানো বল পান জেমি। গতিতে ইউস্তেকে পিছনে ফেলে মোহনবাগানকে এগিয়ে দিলেন তিনি। 

সন্ধ্যা ৭:৩০- বল গড়াল আইএসএলের মহারণের। আইএসএলে এখনও পর্যন্ত মোহনবাগানকে হারাতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। এবার কি ছবিটা বদলাবে? নাকি লাল-হলুদের বিরুদ্ধে আইএসএলে নবম জয়টি ছিনিয়ে নেবে সবুজ-মেরুন?

সন্ধ্যা ৭:১৫- গুয়াহাটিতে উত্তাপহীন ডার্বি। ১৯ হাজার দর্শকাসন বিশিষ্ট ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়ামের অধিকাংশই ফাঁকা। 

সন্ধে ৭টা- ঘোষিত দুই প্রধানের প্রথম একাদশ

মোহনাবাগানের প্রথম একাদশ: বিশাল, টম অলড্রেড, মনবীর সিং, শুভাশিস, কোলাসো, সাহাল, রদ্রিগেজ, ম্যাকলারেন, কামিংস, আশিস রাই, আপুইয়া।

ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ: গিল, ইউস্তে, নুঙ্গা, হিজাজি, নিশু কুমার, বিষ্ণু, সৌভিক, জিকসন, ক্লেটন, দিয়ামান্তোকোস, ডেভিড। 

Leave a Reply